Health & Well-being
এইখানে health কেন?
আসলে বেশিরভাগ সময় বসে থাকা কখনোই আমাদের জন্য healthy না। যারা Desk job করেন অথবা এমন কোনো কাজ করেন যেখানে দীর্ঘ সময় বসে থাকতে হয়, সেটা শরীরের জন্য খুব ক্ষতিকর।
তাই এখানে একটি health বিষয়ক Page রাখার উদ্দেশ্য হলো — যাতে সবাই উপকৃত হতে পারে।
আমি বিভিন্ন গ্রুপে এবং বিভিন্ন জায়গায় অনেক মানুষকে নানা সমস্যায় ভুগতে দেখেছি। এই লেখাটি লেখার ঠিক কিছুক্ষণ আগেও একটি ঘটনার সাক্ষী হলাম এবং মনে মনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলাম — এই সুস্বাস্থ্য আসলেই কত বড় একটি blessing।
তাই নিজেকে ভালোবাসুন, নিজের যত্ন নিন। এই পৃথিবীতে আপনার মতো আর কেউ কখনো আসেনি, ভবিষ্যতেও আসবে না। এখানে শুধু গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয় তুলে ধরছি।
সময় পেলে এই video টি অবশ্যই দেখবেন ( video টি ৪৮ মিনিট কিন্তু মনোযোগ দিয়ে দেখা জরুরি):
I Was An MIT Educated Neurosurgeon Now I'm Unemployed And Alone In The Mountains – How Did I Get Here?
আমাদের back এ যে disk থাকে, অনেকেরই সেটা কিছুটা bulge বা slipped থাকতে পারে — কিন্তু সমস্যা হয় যখন সেটা nerve এ আঘাত করে। এছাড়াও আরও বহু রকম সমস্যা থাকে।
যদি gym করতে পারেন, খুবই ভালো। আর না পারলে বাসায় exercise করুন।
Mental Health
ধরুন একটি forest-এ এমন একটি জায়গা আছে যেখানে আগে মানুষ যেত না। এখন হঠাৎ করে সেখানে যাতায়াত শুরু হলো — তাহলে কি হবে?
অবশ্যই, ধীরে ধীরে সেটি একটি trail বা রাস্তা হয়ে যাবে।
আবার যদি হঠাৎ করে মানুষ যাওয়া বন্ধ করে দেয়, তাহলে প্রকৃতি আবার আগের রূপে ফিরে আসবে — ঘাস, গাছপালা দিয়ে। এবং একসময় সেই trail বা রাস্তা সম্পূর্ণ vanish হয়ে যাবে।
ঠিক তেমনভাবেই, আমাদের জীবনে ঘটে যাওয়া trauma, tragedy, বা কঠিন মুহূর্তগুলো আমাদের brain-এ এক ধরনের রাস্তা তৈরি করে। যত বেশি আমরা সেই পথে যাই, ততই সেটা শক্তিশালী হয়। কিন্তু যদি আমরা সেই পথে যাওয়া বন্ধ করি — ধীরে ধীরে সেটাও মুছে যাবে।
তাই পিছনের মুহূর্ত গুলো বেশী মনে করে আপনার Brain এর সেই রাস্তা শক্তিশালী করবেন না । আপনার হৃদপিণ্ড এখনো চলছে মানে আপনার এখনো সুযোগ আছে । আপনার জীবনে যা-ই ঘটুক, মনে রাখবেন — আপনার থেকেও অনেক গুণ খারাপ অবস্থায় নবহু মানুষ আছে । তারা যদি পারে, আপনি কেন পারবেন না? আপনিও পারবেন ।
তাই নিজের mental health-এর যত্ন নিন।
Patience, a strong willpower, and the right attitude will see you through.
আর যখন কঠিন সময় আসবে — donate করুন। কঠিন সময় ছাড়াও donate করবেন । যখন কঠিন সময় আসবে, তখন একটু বেশিই করুন। It could be anything – food, money, etc.
Take care of yourself and take care of your soul.
MUST
রাতে তাড়াতাড়ি ঘুমানো । ৯টায় ঘুমালে সেরা । (সর্বনিম্ন ৭ থেকে ৯ ঘণ্টা ঘুম)
আপনি যখন ঠিকমতো ঘুমাবেন তখন brain fog দূর হবে। আর তথ্য short time memory থেকে long term-এ যাবে। আর ঘুম ঠিকঠাক না হলে হাজারো সমস্যা এসে ভিড় করবে। তাই ঠিকমতো ঘুমাতে হবে।প্রতিদিন একটি টু-ডু তালিকা রাখা – সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ টু-ডু সম্পন্ন করা
চেষ্টা করতে হবে যে গুরুত্বপূর্ণ কাজগুলো টু-ডু লিস্টের উপরে রাখা এবং সেগুলো সম্পূর্ণ করা। কেউ যদি শুধু গুরুত্বপূর্ণ টু-ডু লিস্টটাও প্রতিদিন সম্পূর্ণ করে, তাহলেও সে অনেক দূর এগিয়ে যাবে।Study এর জন্য নির্দিষ্ট সময়ের ব্লক তৈরি করা
মনোযোগ দিয়ে Study করা। distraction free, clutter free Study করা।Entertainment/Refreshment এর সময়কে রক্ষা করা (যেমন: শারীরিক ব্যায়াম, ভ্রমণ)
reward system-এর মতো ভাববেন। যে আমি এখন focused hard work করছি মানে আমার refreshment/entertainment সময়কে রক্ষা করছি। চিন্তা করুন আপনি খেলাধুলা করছেন কিন্তু আপনার মাথায় assignment-এর চাপ। তাহলে কি আপনি খেলা উপভোগ করতে পারবেন? বা আপনি ঘুরতে গেছেন, সেই ভ্রমণ কি সুন্দর হবে? তাই সেই entertainment/refreshment সময়কে রক্ষা করবেন focused কাজের মাধ্যমে। কারণ আপনি সেগুলো সম্পূর্ণ করতে পারলেই মাথায় কোনো চাপ থাকবে না এবং আপনি নিজের ফ্রি টাইমও উপভোগ করতে পারবেন।প্রতিদিন গড়ে ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা
Exercise, strength training অবশ্যই যারা বসে কাজ করেন। এর সঙ্গে hanging বা ঝুলে থাকতে পারেন প্রতিদিন কিছু সময়। সাথে strength training তো অবশ্যই।প্রতিদিন গড়ে একটি non academic বই পড়া
প্রতিদিন Gratitude Journal লেখা – ৩টি জিনিস/বিষয় লেখা
প্রতিদিন ন্যূনতম ৩টি বিষয়ে লিখবেন আপনার টু-ডু লিস্টের নিচে, যে আপনি কোন ৩টি জিনিসের জন্য Grateful । এতে এই positive energy পরের দিনেও ট্রান্সফার হবে।নিজের অভ্যাসগুলো ট্র্যাক করা
অবশ্যই habit track করবেন। মিস হয়ে যেতে পারে কিন্তু মিস হওয়ার জন্য দুঃখ করবেন না, দুঃখ করবেন আবার bounce back করে অভ্যাসে ফেরত না আসার জন্য।
As always ending with my favourite quote,
Do not try to be the smartest in the room; try to be the Kindest.